আল্লাহ্ তায়ালার
নিকট সবচেয়ে
প্রিয় ইবাদত হলো
নামাজ।গোলাম
বাঁদীদের
দীনতা-
হীনতা,কাকুতি-
মিনতি
ও পূর্ণ
আত্মসমর্পণ দেখে
খুশি হন,তাদের
প্রতি পুরুষ্কারের
হাত দরাজ
করেন,স্বীয় নৈকট্য
দান করেন।
খোদা তায়ালা
তাহাই চান।এবং
তাঁর
পুরুষ্কারগলোঃ-
রাসুল(সাঃ)
বলেন,প্রত্যেত
নামাজে
একজন
করে ফেরেশতা
প্রেরণ করা হয়।
তিনি ঘোষণা
করেন"হে আদম
সন্তানগণ!নিজ
পাপের
দরুন, যে
আগুন জাহান্নামে
জ্বালায় রেখেছ
তা নিভিয়ে
ফেলো।যখন
দ্বীনদ্বার
মানুষ
আহব্বানে সারা
দিয়ে সালাত
আদায় করে, তখন
তার দুই নামাজের
মধ্যবর্তী সকল
ছগিরা গুনা মাফ
হয়ে যায়।
**নামাজের
বিভিন্ন
অংশের
ফজিলতঃ-
১.নামাজ
জন্য
তাকবিরে
শরিক
হওয়াঃদুনিয়ার
সবকিছুর
চেয়ে
উত্তম।
২.নামাজে
কুরআন
পাঠঃপ্রতি
হরফে বসে পড়লে
50 দাড়িয়ে পড়লে
100 নেকী লাভ।
৩.নামাজে
দাঁড়িয়ে
থাকা
অবস্থায়ঃবৃষ্টির
ন্যায়
রহমত বর্ষিত
হতে থাকে।
৪.নামাযী যখন
রুকুতে যায়ঃতার
নিজের ভর সমান
স্বর্ণ আল্লাহর পথে
দান করার সওয়াব
পায়।
৫.সেজদা
করা
অবস্থায়ঃসমস্ত
জ্বীন
ও ইনসান
সংখ্যক সওয়াব
পায়।৬.নামাজ
শেষে
যখন সালাম
ফিরায়ঃতার জন্য
বেহেস্তের আটটি
দরজা খুলে যায়।
যৌবনে যারা
ইবাদত করে তারা
হাশরের ময়দানে
আল্লাহ তায়ালার
আরশের ছায়া লাভ
করবে।আসুন
যৌবনকে
কেজে
লাগাই
Nice😍
valo...amin
valo